0 each other , A flock of sheep is coming from the field , Some sparrows came sharp and keep flying over the sky like a trembling aeroplane, Two squirrels challenging each other crossed the yard of the house quickly and embrassing the jackfruit tree , A shoal of fishes – hunting Herons sooping down to have fish for their lunch, Some of them waiting in despair on the bank of the pond like the idle native senior folks not having any hunt , and The pigeons are cooing perhaps for any conspiration , Don’t know for what purpose .
The rows of the orange tree gardens are beside the street where oranges are glittering with full of juice heading down to the earth to sacrifice its energy for the mankind , Till not dropped down on the plane , Perhaps they’re waiting for dripping, The Papaya trees stand there in a same manner, The mango trees still standing at their own place , As if maintaining the silence , unheard of the yellow sounds of Summer. Indian nightingale, Bau- Katha – Kao playing together And Their round spotted decorative rears making a uniform sounds out of its different sounds , And on the trunks of the trees are kept a full plate of black mashrums , Besides , some refugees are making their rooms for living a peaceful life.
We don’t know why some business man whispering each other , And marking a field with their scale and map , Perhaps this green field gives birth to a big Mansion in the future. All the fields will no longer there to roam and play for the native children and the seniors . Save the green please.
Bengali Version:
হারিয়ে যেও না সবুজ
একদল চড়ুই পাখি মেহেন্দির ঝোঁপ থেকে উড়ে গেল আকাশে , প্রারম্ভিক যাত্রা কালে কম্পমান আকাশযানের মতো জড়তা নিয়ে – , দুটো কাঠবিড়ালী একে অপরকে ধেয়ে চলে তড়িৎবেগে ওই প্রাচীন কাঁঠাল গাছের বিশালকার গুঁড়িটার দিকে বিদ্যুৎবেগে, সম্ভবত কিছু খাবারের সন্ধানে । মাছ খেকো বকগুলো বিমর্ষ হয়ে অপেক্ষমান বড় পুকুর পাড়ে একই উদ্দেশ্যে , ঠিক যেন অপেক্ষমান গ্রাম্য বুড়োর দল বন্ধুদের সাহচর্য পাওয়ার আশায় । আর কবুতরের দল নিস্তব্ধতার বুকের উপর যেন হাতুড়ি মেরে সজাগ করে দেয় পরিবেশকে ।
পাহাড়ি রাস্তার দুদিকে সারিবদ্ধ কমলা লেবুর গাছগুলো রাশি রাশি কমলা তার পরিপূর্ণ সুগন্ধি সুবাস নিয়ে বৃন্তকে জড়িয়ে ধরে , ঘাড় উঁচিয়ে মাথা নিচু করে ঝুলে রয়েছে তাদের শরীরের যৌবন উদ্ভাস নিয়ে, এখনও বৃন্ত চ্যুত হয়নি তারা , – হয়তো হবে এমন ভাবনায় অপেক্ষমান । পেঁপে গাছগুলো একই রকম ভাবে পরপর দাঁড়িয়ে । মূক নীরবতা পালন করছে আম গাছগুলো কালের সাক্ষী হয়ে । হয়তো কয়েক পুরুষের সাক্ষী এরা । গ্রীষ্মের হলুদ চাদরে ঢাকা আদিগন্ত, বউ – কথা – কও পাখিরা রঙ বদলের খেলায় মেতেছে, লাল টিপ মোড়া রঙ বাহারি লেজের স্পন্দনে হাজার শব্দের সুর মিলিত হয়ে ঐক্য তান রণিত হচ্ছে, আর গাছের গুঁড়ির উপর এক প্লেট কালো মাশরুম উঁকি দিচ্ছে , যে রাস্তা দিয়ে সবুজ ফড়িংগুলো ভ্রমণে বেড়িয়েছিল তা তাদের পরশে মখমলের মত নরম পেশমী চাদরের রূপ ধারণ করলো , আমি অবাক বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেলাম । এছাড়া ছড়িয়ে ছিল দুর্মর কঠিন শুকনো বিবর্ণ খসে যাওয়া শামুকের আভরণ , যার উপর দাঁড়িয়ে নিচু স্বরে কথা বলছিল কিছু সন্দিগ্ধ মানুষ । বস্তুত , আমি বিশ্বাস রাখতেই পারি ওই কাকগুলো কিম্বা চতুর ইঁদুর গুলোর উপর , কেননা লোভী মানুষ মাপজোক করছে সবুজের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত ব্লু প্রিন্টের উপর চোখ রেখে ।।
Art is the source of beauty when it comes from the deep of heart . Art is always a great expression of a man or woman to whom we named as an Artist. Here I will produce before you some beautiful works which are done by my daughter Sumedha.
দুশো বছর আগে জন্ম নিতে পেরে আমি সহজেই দশের এক হতে পেরেছিলাম , দু’শ বছর পরে জন্মালে আমি হয়তো তোমাদের কাছে অপাংক্তয় , অপ্রাসংগিক হয়ে পড়তাম । আজ যে তোমরা এতো আদর যত্ন করছো ? ফুলের মালায় ভরিয়ে দিচ্ছো ? কত শত বাক্ বিন্যাসে কবিতা গানে প্রশংসা করছো ? – এতো আমার পরম সৌভাগ্য ! ক’ জনের ভাগ্যে জোটে এমন সম্মান ? ভাগ্যিস জন্মে ছিলাম সে যুগে ! যখন বর্ণাক্ষর জ্ঞানের জন্য পাঠশালা যাওয়ার তাগিদ ছিল না মানুষের ! কবিগান , টপ্পা খেউর শুনেই রাত কেটে যেতো মহা আনন্দে , কিসের জন্য শিখতে যাবে লেখাপড়া! তবুও কী জানি মনে হলো , দেশের মানুষগুলো কী কুকুর বিড়ালের মত জীবন কাটাবে ? জ্ঞান হীন অন্ধকারের গভীর সমুদ্রে নিমজ্জিত থাকবে ? দেখায় যাক না এরা যদি অক্ষর জ্ঞান শিখে , গল্পে উপদেশগুলো পড়ে একটু মানুষ হয় কি না ! তাতে দেশের অবলাগুলো অন্তত শান্তিতে বাঁচতে পারে ।
আমার কালের মেয়েদের কী কোনো সুখ শান্তি ছিল! ঘরের চার দেয়ালের বাইরে যাওয়ার অধিকার তো মূর্খ পুরুষ জাতি গায়ের জোরে কেড়ে নিয়েছিল, শুনেছ তো কত বালবিধবা সমাজের নিষ্ঠুর নিয়মে অকালেই পরপারে পাড়ি দিতে বাধ্য হতো , ভাগ্যিস উদার হৃদয় রামমোহন জন্মেছিলেন এ দেশের মাটিতে ! জান তো কত শত অবলারা মৃত স্বামীর সাথে চিতায় দগ্ধ হয়েছে , ভাবলে গা শিরশিরিয়ে ওঠে ; কী ভয়ানক ছিল সেসব দিন ! কী ভয়ানক নিষ্ঠুর ছিল মানুষ ! না কী অশিক্ষা বশত অজ্ঞতা ? আমি আর তাদের জন্য কী করেছি ? বলতে পারো আমি এসে ঐ সব বাল বিধবাদের কিছুটা সুখের জন্য নতুন করে জীবন শুরু করার সাহস জুগিয়েছি , কিন্তু সেকালে ত আমার পাশে কেউ কেউ দাঁড়ালে – ও শেষ অব্দি আমার পাশের জন চুপিসারে লুকিয়ে পড়েছে , দেখ তো কী ভয়ানক নিষ্ঠুর সমাজ আমাদের! কী পাষাণ হৃদয় এসব মানুষ ! এসব শুনে কী মনে হয় তোমাদের – আমরা সেকালে ভালো ছিলাম ?
হ্যা , একটা মানুষ , সে নিরক্ষর হয়েও মানুষের ওই স্বার্থপর মনটাকে বদলাতে এসেছিল, দক্ষিনেশ্বরে । নদের নিমাই এর মতো সেও ছিল ত্যাগী মানুষ , নিমাই ছিল পন্ডিত , আর এ ছিল অকাট মূখ্য , কিন্তু অন্তর্জ্ঞানী । হ্যাগো ! কত পন্ডিত লোক তার পায়ের তলায় বসে শিক্ষে নিতো । কেশব , মহেন্দ্রলাল , গিরীশ , সিমলার বীরে , আরও কতো পন্ডিতপ্রবর তার কাছে গেলেই মূক হয়ে যেতো , আমিও । কী অসাধারণ ছিল তার বাকবিন্যাস , উপমা , কথা যেন ছবি হয়ে ধরা দিত চোখের সামনে। বারাঙ্গনাদের , নটীদের ওই পাগল ঠাকুর ই তো সমাজে উচ্চাসনে বসিয়েছিল । আজকের মেয়েরা কী সেলেব হতে পারতো সিনেমা থিয়েটারে কাজ করে ! যদি না ওই পুরুত বামুনটি নটী বিনোদিনীদের কাছে টেনে না নিতো ? ভাবতো একবার!
আবার দেখ, এ যুগে জন্মেও কী আমি শান্তি পেতাম! কেন বলছি একথা ? তোমরা ত সব ইংরেজি ভাষার গুনগানেই ব্যস্ত , ছেলে মেয়েদের ইংরেজি ইস্কুলে পড়াচ্ছো , মাতৃভাষা তো তাদের কাছে অধরায় থেকে যাচ্ছে ? মাতৃ দুগ্ধ সম বাংলাভাষা না শিখলে কী জ্ঞানী গুণী হওয়া যায় , একবার ভাব তো ! কেমন অবাঞ্ছিত করে রেখেছো তোমার আপন মাত্তৃসত্তাকে ? এ যেন অনেকটা নিজের জন্মদাত্রীকেই অবহেলায় অসন্মাণে ভিখেরি করে রেখেছো ! ঠুনকো মান সম্মান অর্থ বিত্তের জন্য কেন প্রতারণা করছো নিজের মাতৃভাষাকে ? জানিনা এ অধিকার তোমরা কোথায় থেকে পেলে , এমন পাষাণ হৃদয় নিয়ে বাঁচা যায় , কিন্তু বড় হওয়া যায় কী ! তোমাদের কালে জন্মালে এসব দেখে তো কষ্ট হতো । শুধু কী তাই ? মেয়েদের যোগ্য সম্মান কী তোমরা দিতে পেরেছো ? হামেশাই তো তারা নির্যাতীত ? বলাৎকারের শিকার । পুরুষের আদিম কামনার লোলুপ দৃষ্টির পাশবিকতায় আক্রান্ত , পীড়িত । তোমরা কি ভুলে গেছো বীরের ধর্ম ! হারিয়ে ফেলেছো প্রতিবাদের ভাষা ! ধিক্ তোমাদের ! আমি খুশি হবো যদি তোমরা নির্যাতীতের পাশে দাঁড়িয়ে বিনাশ কর অসুরদের । আমার জন্মদিন পালন তখনই সার্থক হবে যখন দেশ ও জাতি , সমাজের নারীরা স্বাধীনভাবে বিচরণ করবে।আর আমি পুলকিত হবো তখন , যখন তোমরা নিঃস্বার্থভাবে মানুষের পাশে দাঁড়াবে!
আমার অঙ্গের ধুতি চাদর তো তোমরা কবেই ভাসিয়ে দিয়েছো কালের স্রোতে , বাংলা ভাষাও তথৈবচ । সঙ্কুচিত জ্ঞানচর্চা ! আর মনুষ্যত্ব , মাতৃপ্রেম – তার আর এক নাম বৃদ্ধাশ্রম।
Very sensitive you are , When you touch me I become perplexed , when you stealthily come to me and stand behind the door , I feel your fragrance Which makes me dumb , Your curling hairs hug me intemately , But I can’t hold you on my stretching hand , I feel you are very near to me , But very sensitive you’re . I feel your fragrance, but far from you for ever.
You come to me in disguise of storms , At the dead of night , I decorate my tiny house with the colourful flowers , With new clothes I am dressed , Spreading the precious Scent over my dresses , I wait for a long time to welcome you , But you come to me in disguise of storms . I feel your fragrance, And your curling hairs hugging me , But for away from you for ever .
Swami Vivekananda at Thousand Island Park, Taken at Lamson & Van Camp Studios, T.I.P.Vivekananda at Thousand Island ParkThe auspicious place where Swamiji got NirvikalposamadhiColumbian Hotel at Thousand Island ParkStudents are taught to see God in everythingVivekananda Cottage ( Dutcher’s House) at Thousand Island Park
” All are but parts of one stupendous whole,/ Whose body Nature is, and God the Soul.” – Alexander Pope
World Teacher Swami Vivekananda is still a vibrant personality and admirable divine soul to the people of East and West . He is sometimes compared with Buddha, a great incarnation of God. In his book Travel and Talk , published in 1896, the Rev. Mr. Haweis gives an account of the Parliament and makes particular mention of ” the popular Hindu Monk ” , even wrote about Swamiji’s physiognomy which has been reproduced by Swami Yogeshananda in Vedanta for East and West , I will quote here a sentence or two from it :
” Vivekananda, the popular Hindu Monk , whose physiognomy bore the most striking resemblance to the classic face of the Buddha, denounced our commercial prosperity,our bloody wars, and our religious inconsistency, declaring that at such a price the “mild Hindu” would have none of our vaunted civilization….. I consider that Vivekananda’s personality was one of the most impressive, and his speech one of the most eloquent speeches which dignified the great Congress.
However, we are going to discuss about Swamiji’s teaching to his Western students at Thousand Island Park in America. He was then in fully spiritual mood . His only work was reading, teaching and meditation. In Dutcher’s little house they were almost eleven students and with them their spiritual Guru ,Swami Vivekananda. We came to know from Ruth Ellis that they were 10 or even 12 persons . Presumably she was including Swamiji in this count . From morning to night they lived in a spiritual atmosphere. Miss Waldo wrote: ” It was a perpetual inspiration to live with a man like Swami Vivekananda. From morning to night it was ever the same, we lived in a constant atmosphere of intense spirituality.”
Though Swami Vivekananda was junior to them, only Christine was younger disciple of Swami, but he always took position of a Father. Swamiji’s conversation – his humor , his vivid story – telling, his recollection of his life in India, his flow of ideas on all subjects – was invariably entertaining, instructive, and uplifting all at once .
Swami Vivekananda taught his students in the morning and evening, sitting on a chair amidst them like an ancient Hindu monk. Even, while walking through the hilly forest he used to converse with his students. To the students, it was favourite walk behind the cottage down a hill and then a rustic path to the river. Sometimes they stopped several times, Mrs. Funke wrote to her friend, ” and sit around on the grass and listen to Swami’s talks. A bird , a flower, a butterfly will start him off and he will tell us stories from the Vedas or recite Indian poetry “.
Today, when we think that Swamiji is walking with some students and speaking about the nature and the Vedas or reciting poetry, this was a great opportunity to the 11 Western desciples and how they were lucky enough that a man like Buddha or Christ had spent lots of time with them.
Surely to walk or sit under the trees with Swamiji , to see through his eyes the sun – splashed paths , the massive grey and pink boulders with mottled with silver – green lichen, the wide river – to see this loveliness as he saw it , if only for a brief moment, was surely to have one’s mind washed clear of all cluttering thought and to taste something of the freedom in which he lived. Obviously they are taught to see God in everything – from the blade of grass to man – even in the diabolical man .
About Good and Bad in reality, his teaching was reasonable and philosophical. He was never a sentimental view of natural beauty or the world. Of this , Sister Christine wrote: Did you in your immature enthusiasm see the world as beautiful, and believe in the reality of good and the unreality of evil ? He was not long in destroying all your fine illusions. “If good is real , so is evil .” Both are different aspects of the same thing . Both good and evil are in Maya. Do not hide your head in the sand and say , ” All is good, there is no evil.” Worship the terrible even as now you worship the good. Then get beyond both… Terrible in its sternness was this teaching . But soon there came glimpses of something beyond, an unchanging reality.
Swamiji’s presence was in itself a breaking of bondage , but he delivered palpable shocks for good measure, deliberately cutting through ingrained and concealed obstructions to spiritual freedom.
Swami Vivekananda, as the world Teacher, gave space and liberty to his students during take any decision.” If you were old or weak or helpless, I should help you . But you are quite able to jump across this brook or climb this path without help . You are as able as I am. He might seem women to be a sexless Self, or Soul , not another sex . Every woman was to him , a manifestation in one form or another of the Divine Mother !
Swami Vivekananda, as a teacher, never solved any problem of his students. Principles he laid down, but students must find the application. He encouraged no spineless dependence upon him in any form, no bid for sympathy. ” Stand upon your own feet. You have the power within you!” – he thundered. His whole purpose was – not to make things easy for us , but to teach them how to develop their innate strength. He emphasised to : ” Strength! Strength! He preached nothing but strength. That is why he preached the Upanishads.
From men he demanded manliness and viguor , and from women the corresponding quality for which there is no word. Whatever it’s, it is the opposite of self-pity , the enemy of weakness and indulgence. This attitude had had the effect of a tonic . Something long dormant was aroused and with it came strength and freedom. Swamiji always taught them the significance of and glory of renunciation . Mary Funke wrote in her memoirs:
” One afternoon when he had been telling us of the glory of renunciation, of the joy, and freedom of those of the ochre robe , he suddenly left us and in a short time he had written his ” Song of the Sannyasin “, – a very passion of sacrifice and renunciation.
There is but One – the Free , the Knower , Self !/ Without a name, without a form or stain./ In Him is Maya dreaming all this dream./ The Witness, He appears as nature, soul ./ Know thou art That, Sannyasin bold ! Say – / “Om Tat Sat , Om !”
Swamiji was always very loving to his students . And also regular to his teaching. When the students had assembled on the veranda, Swamiji would soon come from his room and sit in a big chair by his door. And then, the nights all glowing with the soft mystery of moonlight or golden starlight, would begin some of the best hours of the twenty – four. None of the students could take notes of what Swamiji said in the darkness, but only brief accounts had come down to them of those marvelously informal and varied evenings. That experience was a stupendous and long – term effects on them. Miss Waldo wrote her feelings in a line : ” None of us can ever forget the uplift, the intense spiritual life of those hallowed hours .”
Swami Vivekananda had a grand and sweet voice. In his wondrously beautiful voice, when he talked to them about spiritual life and vision, pacing up and down the short stretch of the veranda, pouring forth a perfect torrent of eloquence. That time his mind was not traveling in this reality, – his mind soaring to greater and greater heights as the hours passed.
In fact, This great teacher was ever loving, gentle father during these days with his students at Thousand Island Park. He trained and taught his Western disciples about Vedanta, Upanishads and other Indian holy scriptures. The students would meditate for a time with him. Almost all of them were to spell – bound during Swamiji’s teaching . But they could have been expressed their own feelings .
Swamiji stayed at Miss Dutcher’s cottage until the night of August 6. He held his class on that morning as usual and explained about with Cristal clarity and simplicity born of direct experience the place of the Personal God in man’s spiritual journey to the realization of his own Being. God is as real as the journey – no more, no less.
Who Am I ? Am I a body Or A Physical one like so many other things in this material World . What is more important – my body , or my mind , intellect , my internal world ? Ninety nine point nine percent people of this universe are busy in outer World – about physical interest like food , health, education, office works, business, marketing and so on. They don’t have time to think about self , like to know the inner World.
When anybody ask me ,’ Who are you?’ I generally reply , ‘I’m Dr. Sushil Rudra or I am Mr. Rudra’ . Such and such . Further I give my description that I am a citizen of India , I belong to Durgapur city of West Bengal. Or I say , ‘ I am a Professor of a college and teach literature. Even during introduction we refer to the age , father’s name, father’s profession, my qualification, the name of the University from which I passed. In any application fill up , you’re asked about your caste , religion and so on. T
his is peculiar when we have to produce Aadhar card or Voter identity as our identity. Whether I am married or not – this is obviously necessary for the job or in social appr hioach. But we don’t have the energy or inclination to know our inner self . we know many things about ourselves, but we don’t know who am I ? This question we never ask ourselves consciously. The man who is interested to know his inner self , he is actually proceeding towards God .
What we are faced with often is the basic question of ‘Who am I ? ‘ or ‘ What is it all about? ‘ Why should we be here ?’
Truly, the modern education can’t be able to answer such a question. Why should we come here ? What’s the purpose of coming here in this earth ? The answer of this question is not given by the modern educationists. Modern education system does not provide such kind of knowledge as it is not governed by Indian traditional thoughts of education. It is entirely motivated and also designed to keep mind the Western educational system. Rabindranath Tagore or Swami Vivekananda didn’t agree with this system of education . Both the Great men of India thought about the system where the western knowledge of science and Technology with the mixture of Indian traditional system of education both jointly will be imparted to the Indian boys and girls . As a result, the students must have been enriched with both internal and external World as well . Undoubtedly, this would have been a great and fabulous education system to be given all the Indian boys and girls . But it is not happened . Ultimately we have learnt half of the education, not fully done.
Modern education can’t enrich our internal world or have no tendency to go through the inward portion of our mind or self . Which it gives us that’s how we can be successful in material world. And by learnt it we have been running after the wealth , money , prestigious post , gorgeous private car , multi stories building etc . This ultimately kills your energy and times . The more you get the more you desire . We don’t know where to stop . Science and Technology can give you satisfaction by supplying energy, electricity, medicine , vehicles and so many amusing things , but 7 of science and technology enhancing and providing our material needs , simultaneously we are lagging behind from the knowledge of self – discovering. Truly, we are ignoring our soul , the atom of personal God which lives within us .
Rudra's Blog 
You must be logged in to post a comment.