এসো , এসো, চলে এসো আমার পাশে, এই নদীর বুকের উপর ভেসে ভেসে পৌঁছে যাব মহাসঙগমের পথে ! জীবনের যত ক্লান্তি , দুঃখ সুখ – সবকিছু অকাতরে বিসর্জন দিয়ে, হিসাব নিকাশ চুকিয়ে ভেসে যাব কালের সাক্ষী হয়ে অন্যতর মহাজীবনের পাড়ে । এসো, এসো , চলে এসো আমার পাশে, নদীর বুকের উপর ভেসে ভেসে পৌঁছে যাব মহাসঙগমের পথে, চিরতরে।।
ভালবাস , কিম্বা, নিছক অভিমানে দূরে সরে যাও , রাগে অভিমানে স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে থাক দূর পাহাড়ের বাঁকে , সময় তোমার আমার পাশে আসিবে না চিরকাল , চিরকাল আলো হাতে আসিবে না চন্দ্র সূর্য ।যদি পেতে চাও শান্তি সুখ , অপার আনন্দ , তবে বরন করিয়া নাও দুখ। এসো, এসো, চলে এসো আমার পাশে, নদীর বুকের উপর ভেসে ভেসে পৌঁছে যাব মহাসঙগমের পথে, চিরতরে ।
সময়ের সাথে হেঁটে হেঁটে পৌঁছে যাব মহাসঙগমের পথে ,চিরতরে, পিতামহ প্রপিতামহ যে পথে গেছে । সময়ের অনিবার্য হাতছানি কে এড়াতে পারে ! কিম্বা ভালবাসা, সন্তান সুখ, সহৃদয় বন্ধুদের অন্তরঙ্গ যৌবন উদ্ভাস – আজীবন পাইবে না চিরকাল কোনোকিছু , অর্থ বিত্ত বৈভব , মানসম্মান , প্রেমের নির্যাস । কোনো কিছু চিরকাল রহিবে না এক, রহিবে না অম্লান প্রয়সীর মুখ । এসো এসো চলে এসো আমার পাশে, নদীর বুকের উপর ভেসে ভেসে পৌঁছে যাব মহাসঙগমের পথে, চিরতরে ।।
শহরের পথগুলো ডানে বামে এঁকে বেঁকে নিয়ে যায় রাজপথে , কিম্বা বাঁকানো চাঁদ পূর্ণিমা রাতে আস্ত রূপোলি থালার মত দূর্লভ রূপ নিয়ে সেজে ওঠে রাজকন্যার মতো, তিলোত্তমা হয়ে দাঁড়াবে তোমার পাশে , নিঃশঙ্কোচে পান কর সুধা , অনন্ত প্রেম বুকে নিয়ে জড়িয়ে ধরো। চলে এসো, এসো চলে নক্খত্রের পাশে যদি চাও স্বর্গ সুখ , এসো এসো চলে এসো আমার পাশে, নদীর বুকের উপর ভেসে ভেসে পৌঁছে যাবো মহাসঙগমের পথে, চিরতরে ।।
Swami Vivekananda, as a World Teacher, taught his desciples the very essence of ancient Indian spiritual knowledge and philosophy . It’s not his bookish knowledge , but his deep conceptions which he gained from his highly intuitive power and contemplation. Obviously, his vigorous reading and learning of Indian scriptures influenced him and above all, the life and teaching of Sree Ramkrishna made him a wonderful world teacher to teach Vedanta and Hindu religion to the Western desciples . He is the first Indian Guru who preaches it and abled to establish the Bharatchetana ( Sanatan Dharma) in West. Vivekananda spent six weeks at Thousand Island Park along with his students and “manufactured” some “Yogis” by the teaching of spiritual thoughts which was collected and edited by Miss S. E. Waldo and published from Sree Ramkrishna Advaita Ashram in 1909 by the name of ” Inspired Talks “. It’s dedicated to Swami Brahmananda, the another disciple of Sree Ramkrishna. I have already started discussion on it and hope you have read the introduction chapter last week. I have depicted there the demographic invironment in which Swami Vivekananda was deeply attracted and it was a superb place for a spiritual seekers and nature lovers. Swamiji was highly pleased being spent here with this marvelous natural sorroundings. Occasionally he became absorbed in meditation which is referred here in this memoir ” Inspired Talks” We are greatful to Miss Waldo who took notes of Swamiji’s valuable divine talks .
To me, Inspired Talks, is the gist of our ancient spiritual treasure from Vedas to Upanishads, Bhoktiyoga – Rajyoga to Karmayoga to Gita , Vedanta and other philosophical and spiritual doctrines , but ultimately it is the very essence of true Hindu religion which is to be followed and worked out by our Hinduism lover country men . Everyone should read and follow this book as a Hindu’s Bible . No Political vendetta or begotry is expressed in this book . The true Hindu religion and its generosity, expansion and holiness has been described herein. Every word has come from the very depth of a divine soul.
This book is a must guide to the spiritual seekers . It’s language is very poetical . Each and every word has come not from the brain , but from the very depth of heart of a real monk who was enlightened first and then preached true religion.
Swami Vivekananda is truely a World Teacher. He knows that his students are all from the Western families. Their upbringing is from the Christian faith and environment. So he started the classes with Bible. Like Krishna, Buddha, Sree Ramkrishna , Jesus Christ is also a great incarnation of God. The absolute can not be known; we can’t know the Father, only the Son. Jesus, the special manifestation of the Absolute, is known and knowable. Swamiji told that only they can see the Absolute through the ” tint of humanity”, through Christ. Swamiji’s views on Bible is unique. According to him, the first five verses of John is the essence of Christianity, each verse is full of the profoundest philosophy. He taught them about the nature to whom the Hindu calls “Maya”, the manifestation of God. It’s the power of God.
In the twenty- ninth verse Christ told us the way to become perfect. God became Christ to show man his true nature. That we are also God . We are human coverings over the Divine; but as the divine man, Christ and we are one. Swamiji explained about the divinity of Christ . In Christ, there’s no imperfection . He is the incarnation of God, who has not forgotten His divinity and is well aware of that . Swamiji stupendously narrates the role of these divine men . He told that they come to this world as an actors whose play is over, but who, after their work is done, return to please others. This great Ones are untouched by aught of earth; they assume our form and our limitations for a time in order to teach us ; but in reality they are never limited, they are ever free. Swamiji experienced all these things to his Guru , Sree Ramkrishna . Ramkrishna was born in a poor family. He did not have any traditional schooling. His attitude was like a common people. But he was a divine man or incarnation of God. Today he is worshipped by all , not only in India, but aboard also. In his own time , he was not so regarded in such a way. Even he has been neglected by his reletives . They couldn’t understand that he is the incarnation of God. He came to teach us . No imperfection was within him . He is untouched by aught of earth .
Swamiji’s teaching influenced him students. He always insisted on the purity of heart . We should overcome all the limitations. We must find that we are beyond both evil and good. Really good and evil are one and are in our own mind . Be perfectly free . Swamiji gave a beautiful example of the two – One iron chain , and another golden chain. Evil is the iron chain, and good is the golden chain. Both are chains . Be free from both of the chains . Lay hold of the golden chain to loosen the hold of the iron one, then throw both away. He said: ” The thorn of evil is in our flesh; take another thorn from the same bush and extract the first thorn ; and then throw away both and be free….
He always emphasis on the sacrifice. Always teaches us to take possession of a giver. ” Give everything and look for no return.”
ঠিক কবে থেকে এ মন্দির স্থানীয়রা কেউ জানে না , বহু পুরোনো এর বাইরের চেহারা দেখলে ঠাহর করা যায় , ছোট্ট গর্ভগৃহ , অন্ধকারে ডুবে আছে মাতৃ মূর্তি – ফলে জলে ফুলে ঢাকা , পুরোহিত কে এগিয়ে দিলাম একটা দেশলাই বাক্স , তা জ্বালিয়ে প্রদীপ ধরিয়ে রাখলেন তিনি , এক মূহুর্তের মধ্যে আরও সব সারিবদ্ধ দেবতার মুখ দেখতে পাওয়া গেল; কোনটি ব্রোঞ্জ মূর্তি, কোনটি বা হর্ষিত পাথরের। নির্বাক অবাক করে দেশলাই বাক্সের কাঠিগুলোর দৈর্ঘ্যের মতো দেবতার চেহারা গুলো একবার বেঁচে উঠছে, আবার বিলীন হয়ে যাচ্ছে। কাঠি গুলোও যেন রহস্যময় খিলখিল করে হেসে যাচ্ছে। পুরোহিত যোগাসনে বসে ধ্যানমগ্ন, বিমূঢ় হয়ে জিজ্ঞেস করলাম, ” এগুলো কী ?- উত্তর এলো – অষ্টহাতি দেবতা , প্রার্থনা করো একমনে অভিষ্ট সিদ্ধ হবে !
একটি অবিশ্বাসী দিয়াশলায় কাঠির বাক্স গলা ঝেড়ে কেশে জিজ্ঞেস করল , ” তুমি কি কাঠি গুলো গুনতে সক্ষম? উত্তর এলো, আঠারো ! – প্রতিবাদ করলো সে। – ” এক – ই এক ই রকম । আমি বললাম, হে পুরোহিতের অষ্টহাতি দেবতারা , আর কতদিন এই বদ্ধ গোপন গুপ্ত গৃহের অন্ধকার কোনে পড়ে থাকবে? বেড়িয়ে এসো সূর্যের আলোয়, আলোকিত করো আকাশ বাতাস চরাচরকে , ওই ছেলে মেয়েরা ব্যাট হাতে রাস্তায় খেলছে সৌরভ শচীন বিরাট মিতালী হবার আশায় , – এখন থেকে এরাই হোক এদের ধ্যান জ্ঞান দেবতা , আলোয় আলোয় উদ্ভাসিত করে তুলুক , ভরিয়ে দিক আমাদের এই দেশের সবুজ মাঠ ময়দান গুলোকে , – এখন থেকে এঁরাই হোক এদের দেবতা , – এখন থেকে এই মাঠ ময়দান গুলোকেই বানাক মন্দির। আমাদের রাম শ্যাম রহিম হোক এরাই।।
দূর্গা মন্দির ছিল আমার বাড়ির কাছে , রোজ বিকেলে সেখানে যাওয়া ছিলো আমাদের নেশা , সন্ধ্যার পর-ও একাই যেতে পারতাম সেখানে , পাড়ার ছেলে বুড়ো , মা – বোনেরা জড়ো হতো ষস্টি তলায় পালাপার্বনে , কিম্বা নিছক গল্প করার জন্যে, ছোটদের জায়গা হতো না সেখানে সবসময়, কিন্তু জায়গাটায় পৌঁছলে কী এক গভীর আনন্দে আত্মহারা হয়ে যেতাম , আনন্দে ভরপুর হয়ে যেতো মনের জানালাগুলো, অপার্থিবভাবে।
যেদিকে দুর্গাবাড়ি তার উল্টো দিকের রাস্তায় এগোলে বাঁশ বাগান পূর্ব কোনে , ঘন অন্ধকারে ডুবে থাকতো দিন দুপুরেও। ভয় মেশানো মন নিয়ে তাকাতাম সেদিকে , আর আম কাঁঠালের বাগান অগ্নি কোণে ,বড় বড় ডাল পালায় ভর্তি , এ দুয়ের মাঝ বরাবর গেছে রাস্তাটা সোজা একটু বেঁকে হরিজন পল্লীর দিকে। নামেই পাড়া , দু’ একটি চর্মকার আর হরিজন মানুষের বাস, যেখানে পাড়াটা শুরু তার পাঁচশ মিটার আগে বহু পুরোনো নিচু ছোট এক কালী মন্দির – প্রায়ই দেখতাম মন্দিরের মাতৃ স্বরূপ প্রস্তর খণ্ডটি , ফুলে ফলে জলে ভরে থাকতো তা। বৈশাখ মাসে গ্রামের পুরুষ মানুষের দল দূর্গা মন্দির থেকে কীর্তন করতে করতে সেখানে গিয়ে পৌছতো । কখনো কখনো পড়া শেষ করে আমরা ছোটরাও যোগ দিতাম তাতে। চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষে সেখানে গাজনের উৎসব , মেলা হতো কদিন ধরে , ছোট বেলার সেই আনন্দ এখন অনুভব করি অজান্তেই । আরো বেশি কোরে ।
আধুনিক মন্দিরে সেই আনন্দ পাই না আমি আর । আমি পারিনি ভুলে যেতে আমার স্বপ্নের শৈশব কৈশোরের সবুজ দিনগুলিকে ।।
THE TEMPLE
– Dr. Sushil Rudra
I never forget the tiny Temple , not even our Durga Bari, which was near to my village home . Sometimes I reach there in conscious or sub – conscious mind , feel those days as present , vivid . From our main gate it’s two minutes to reach there at Durga Bari, and in the right direction a few metre after a big Bamboo Forest which was ever dark , even in the sunny day. Just opposite of it standing side by side gigantic mango and jackle fruits trees, there lived so many monkeys – roamed jumping from one branch to another, once while I, along with my brother went there to pick up mangoes , a big tail of a mankey touched to my head and I became afraid of and ran away from there . A narrow road was in between the Bamboo Forest and the Mango garden which straightly goes to Charmakar area . Two or three families lived there . We couldn’t go there because of bad smell, but on the way to this area , there’s a tiny Kali Temple which was very living, a small door to enter into this Temple, a small stone is worshipped as Mother Kali , always filled with flowers, water and red Sindoor . At the last day of Chayittra the Gajan festival and the puja of Serpent deity Mother Manosa used to start. It was a grand and stupendous for the communities of sorrounding areas. Throughout the first month of Bengali new year the people assembled in the premise of Durga Bari for spiritual songs which is called Kirton with Khol – Kartal and being sung reached to Kali Temple . After singing for a while again returned to the Durga Bari . We saw and enjoy this every year in my childhood days. Perhaps it is still going on in its own space , but I feel a great attraction of these eventful days. I have traveled so many places and visit a lots of grandeur Temples , but couldn’t feel such attraction there as I still get peace to feel my tiny , discoloured remote Temple of my childhood days. Modern gargious Temples and its monks are unable to give me pleasure and peace , I need my little temple and my feelings and emotions of childhood days .
If I would have been the blue sky , I can cover the entire Earth with my huge wings and can hug to all the beautiful ladies of this fairy city whose are beyond the barrier , can gossip for a moment to get room in her heart for ever and for a while can sleep on her lap.
If I would have been the blue sky , I can float from sea to mountain to river and from Meghna to Jamuna to Ganga to Padma only to get their gentle and humble touch over my head and fly . As they’re my eternal friends like stars and moon and also the gigantic golden sun of the space which is never diehttp://kalpatarurudra.org/saraswati-puja-in-bengal/.
If I would have been the Sky ! I can embrace entire earth along with its rivers, fields , villages and towns, its beautiful ponds and lakes , mountains and so on. They’re our eternal life- partner and companions . We, without any of it can’t survive . It’s a eternal bonding , heavenly love , that makes a splendid world.
Rudra's Blog 
You must be logged in to post a comment.